রবিবার, ২৭ মার্চ, ২০১৬
আল্লাহ এক, রাসূল এক, ধর্ম এক মাযহাব এত কেন?
বরাবর, মুফতী সাহেব,
ছোট্ট একটি
প্রশ্ন করি। এক আল্লাহ, এক রাসূল, এক কিবলা, এক ধর্ম। তবে হাদীস প্রনেতা পৃথিবীতে এত কেন? আসলে কি আল্লাহ এই সকল মানুষগুলোকে হাদীস
সংগ্রহের দায়িত্ব দিয়েছিলেন? হাদীস সংগ্রহের
দায়িত্ব যদি আল্লাহ কাউকে দিতেন, তাহলে একজনকে দিতে পারতেন। তাহলে পৃথিবীতে এত মাযহাব হতো না। এত ফিরকাহ বা মাযহাবের জন্য কি হাদীস প্রনেতারা দায়ী, নাকি আমরা। কিংবা আল্লাহ। কোনটাকে আপনি দায়ী মনে
রবিবার, ৮ নভেম্বর, ২০১৫
## প্রিয় উস্তাদ
প্রিয় উস্তাদ
মুহাদ্দিসে কাবীর
হযরত নোমান আহমদ:
কিছু স্মৃতি কিছু কথা
………………………………………………………………
মুহাদ্দিসে কাবীর
হযরত নোমান আহমদ:
কিছু স্মৃতি কিছু কথা
………………………………………………………………
১৯৮৮সালের কথা ৷ আমরা হযরত শায়খুল হাদীস রহঃ এর নেতৃত্বে জামিয়া রাহমানিয়ার স্থায়ী নিজস্ব ভূমির সন্ধানে মোহাম্মদী হাউজিং থেকে সাত মসজিদ এলাকায় স্থানান্তর হই ৷ ঐতিহাসিক সাত মসজিদ লাগোয়া জমিটি জামিয়ার জন্য কেনার উদ্যোগ নেয়া হয় ৷ আর অস্থায়ীভাবে নূর হোসেন সাহেবের নির্মাণাধীন বিল্ডিং এবং সাত মসজিদ সংলগ্ন টিনসেড ঘর তৈরি করে মাদরাসার কার্যক্রম চালানো হয় ৷ ঐ সময়ে আমরা নাহবেমীর জামাতে পড়ি ৷ টিনসেডের ঘরে বেড়ার পার্টিশন দিয়ে একেক জামাতের জন্য আলাদা আলাদা ঘর তৈরি করা হয় ৷ আমাদের বেড়ার অপর প্রান্তেই ছিল জালালাইন জামাতের অবস্থান ৷ জামিয়ার জন্য ত
মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৫
## দ্বীন ও মাযহাব
মাওলানা মুহাম্মদ আমীন সফদর রহ.
মহান আল্লাহ পাকের নিকট সত্য গ্রহণযোগ্য দ্বীন একমাত্র ইসলাম, যে ব্যক্তি ইসলাম ভিন্ন অন্য কোন ধর্মকে দ্বীন হিসেবে গ্রহণ করবে, সে ধর্ম আল্লাহ পাকের নিকট কিছুতেই গ্রহণযোগ্য হবে না। মহাগ্রন্থ আল-কোরআনে আল্লাহ পাকের দ্ব্যর্থহীন ঘোষণা হল-
شَرَعَ لَكُمْ مِّنَ الدِّیْنِ مَا وَصّٰی بِهٖ نُوْحًا وَّ الَّذِیْۤ اَوْحَیْنَاۤ اِلَیْکَ وَمَا وَصَّیْنَا بِهٖۤ اِبْرٰهِیْمَ وَ مُوْسٰی وَ عِیْسٰۤی اَنْ اَقِیْمُوا الدِّیْنَ وَ لَا تَتَفَرَّقُوْا فِیْهِ کَبُرَ عَلَی الْمُشْرِکِیْنَ مَا تَدْعُوْهُمْ اِلَیْهِ ؕ اَللهُ یَجْتَبِیْۤ اِلَیْهِ مَنْ یَّشَآءُ وَ یَهْدِیْۤ اِلَیْهِ مَنْ یُّنِیْبُ ﴿ ﴾ وَ مَا تَفَرَّقُوْۤا اِلَّا مِنْۢ بَعْدِ مَا جَآءَهُمُ الْعِلْمُ بَغْیًۢا بَیْنَهُمْ
অর্থ: দ্বীনের ক্ষেত্রে ঐ পথ ও পন্থাই তিনি তোমাদের জন্য স্থির করেছেন যা পালন করতে হুকুম করেছিলেন নূহকে আর যা (পালন করতে) আমি আদেশ করেছিলাম ইবরাহীমকে, মূসাকে এবং ঈসাকে এই মর্মে যে, দ্বীনকে কায়েম ও প্রতি
شَرَعَ لَكُمْ مِّنَ الدِّیْنِ مَا وَصّٰی بِهٖ نُوْحًا وَّ الَّذِیْۤ اَوْحَیْنَاۤ اِلَیْکَ وَمَا وَصَّیْنَا بِهٖۤ اِبْرٰهِیْمَ وَ مُوْسٰی وَ عِیْسٰۤی اَنْ اَقِیْمُوا الدِّیْنَ وَ لَا تَتَفَرَّقُوْا فِیْهِ کَبُرَ عَلَی الْمُشْرِکِیْنَ مَا تَدْعُوْهُمْ اِلَیْهِ ؕ اَللهُ یَجْتَبِیْۤ اِلَیْهِ مَنْ یَّشَآءُ وَ یَهْدِیْۤ اِلَیْهِ مَنْ یُّنِیْبُ ﴿ ﴾ وَ مَا تَفَرَّقُوْۤا اِلَّا مِنْۢ بَعْدِ مَا جَآءَهُمُ الْعِلْمُ بَغْیًۢا بَیْنَهُمْ
অর্থ: দ্বীনের ক্ষেত্রে ঐ পথ ও পন্থাই তিনি তোমাদের জন্য স্থির করেছেন যা পালন করতে হুকুম করেছিলেন নূহকে আর যা (পালন করতে) আমি আদেশ করেছিলাম ইবরাহীমকে, মূসাকে এবং ঈসাকে এই মর্মে যে, দ্বীনকে কায়েম ও প্রতি
বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৫
## Simple Summary of the Pillars Islam and Eemaan
Religion of Islam
Islammeans submitting to Allaah by affirming that He is One (Tawheed) and submitting to Him by obeying Him and disavowing shirk and its people.
Allaah The Almighty says:
{Indeed, the religion in the sight of Allaah is Islam.}[Aal-‘Imraan: 19]
He The Almighty also says:
{And whoever desires other than Islam as religion - never will it be accepted from him, and he, in the Hereafter, will be among the losers.}[Aal-‘Imraan: 85]
Islammeans submitting to Allaah by affirming that He is One (Tawheed) and submitting to Him by obeying Him and disavowing shirk and its people.
Allaah The Almighty says:
{Indeed, the religion in the sight of Allaah is Islam.}[Aal-‘Imraan: 19]
He The Almighty also says:
{And whoever desires other than Islam as religion - never will it be accepted from him, and he, in the Hereafter, will be among the losers.}[Aal-‘Imraan: 85]
# নাস্তিক্যবাদ উৎস ও সমাধান
নাস্তিক্যবাদের পরিচয়
আজ গোটা
পৃথিবী নানা সমস্যায় জর্জরিত। জ্ঞান-বিজ্ঞানের জয়জয়কার অবস্থা আর নানা আবিষ্কারের
নেশায় একসময় সমগ্র মানবতা কল্পনা করেছিল যে, এবার বুঝি গোটা পৃথিবী সুখের আকাশে
ডানা মেলে উড়বে। কিন্তু তা আর হয়ে উঠেনি। বিশ্ব যতই বস্তুগত উন্নতির পথে অগ্রসর
হয়েছে, ততই সংকট আর মুসীবতের গভীর থেকে গভীরে তলিয়ে গেছে।
আজ আমাদের জীবনে সম্পদের প্রাচুর্য্য এসেছে, পার্থিব
বিলাস-ব্যসনের সকল উপকরণ বিদ্যমান আছে। কিন্তু নেই সুখ ও শান্তির নামের সেই সোনার
হরিণ। বরং প্রতিনিয়ত এসব সমস্যা ও সংকটের
পরিমাণ বেড়েই চলছে। মানসিক চাঞ্চল্য ও অস্থিরতা চারপাশ থেকে আমাদের ঘিরে ধরেছে।
ফিতনা ও ফাসাদ আমাদের ওপর রাজত্ব কায়েম করে আছে। স্বার্থপরতা আর চরিত্রহীনতার সর্বত্র জয়জয়কার অবস্থা। জুলুম আর নির্যাতন নিজের সকল রূপ নিয়ে নৃত্য করছে।
প্রতি মুহূর্তেই কেউ কেউ না রাজনীতির বলির পাঠা হচ্ছে। ধন-সম্পদের কারণে প্রতিদিনই
মরতে হচ্ছে কাউকে না কাউকে। দু’একটি ব্যতিক্রম বাদ দিয়ে গোটা পৃথিবীটাই আজ এসব সমস্যার
সম্মুখীন। আফসোসের সঙ্গে বলতে হচ্ছে, মানবতার পার্থিব ও বস্তুগত
উন্নতি এসব সমস্যাকে আদৌ কমাতে পারেনি; বরং অধিকাংশ ক্ষেত্রে
দেখা গেছে, মানুষ যতটাই বস্তুগত উন্নতি লাভ করেছে,
এসব সমস্যার প্রকোপ ততটাই বেড়েছে।
# ইতিহাসে পাতায় কারবালার প্রান্তর, -
![]() |
৬০ হিজরির ঘটনা। সিরিয়ায় উপস্থিত কয়েকজন সাহাবীর সাথে পরামর্শ করে ইয়াজিদ বিন মুয়াবিয়াকে খলিফা নিযুক্ত করেন তার বাবা মু’আবিয়া (রা: )। কেননা ইয়াজিদ ছিল খুবই তিক্ষ্ণ জ্ঞানের অধিকারী এবং তখনকার রাজনৈতিক পরিবেশের উপযুক্ত। কিন্তু এটা ইসলামের মর্মের চেয়ে রাজতান্ত্রিক ধারায় বেশী প্রভাবিত ছিল। তাই তার হাতে বায়াত করেননি হুসাইন (রা: ) ইরাকের লোকেরা এ খবর পেয়ে তার কাছে চিঠি/দূত পাঠিয়ে জানাল তারা
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)